আজকের নামাজের সময় সূচি ২০২৪
নামাজ একজন মুসলিমের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য । এক জন মুসলিম তার ইমানের পরিচয় পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ এবং সুন্ধর আচোরনের মধে দিয়ে থাকে । একটি মুসলিম পরিবারের সন্তানের বয়স ৭ বছর পূর্ন হওয়ার পর থেকে তার উপর নামাজ ফরজ হয়ে যায়। পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ আদায় করা প্রতিটি মুসলিমের জন্য ফরজ। আমাদের সকল মুসলিম ভাই বোনদের উচিৎ প্রতি দিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদাই করা। নিয়মিত নামাজ পড়ার মাধ্যমে আমরা আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারি এবং পাপমুক্ত জীবনযাপন করতে পারি।
আজকের নামাজের সময়সূচী জানা প্রতিটি মুসলিমানের জন্য জরুরি। যাতে তারা সঠিক সময়ে নামাজ আদায় করতে পারে। এই পোস্টের মাধ্যমে আজকের নামাজের সময় সূচি সর্ম্পকে জানতে পারবেন।
নামাজের নিয়ত
ফজরের নামাজের নিয়ত
ফজরের নামাজ মোট ৪ রাকাত দুই রাকাত সুন্নত এবং দুই রাকাত ফরজ। প্রথমে সুন্নত দুই রাকাত নামাজ পরতে হয়। এর পরে জামাতের সাথে ইমামের পিছনে ফরজ ২ রাকাত পরতে হয়। যদি কোন কারনে জামাতের সাথে নামাজ পরতে না পারেন তাহলে একাই একাই পরে নিবেন ।
ফজরের দুই রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়ত
নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা রাকয়াতাই সালাতিল ফাজরি, সুন্নাতু রাসুলিল্লাহি তা’আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’বাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।
ফজরের দুই রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়ত আরবি
نَوَيْتُ أَنْ أُصَلِّيَ لِلَّهِ تَعَالَى رَكْعَتَيْنِ سُنَّةً فَجْرٍ قَبْلِيَّةً مُتَوَجِّهًا إِلَى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيفَةِ مِنْ غَيْرِ فَرْضٍ لِلَّهِ تَعَالَى.
ফজরের দুই রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়তের অর্থ
আমি মনে মনে নিয়ত করলাম যে, আল্লাহ তা’আলার জন্য ফজরের দুই রাকাত সুন্নত নামাজ আদায় করবো। কাবা শরীফের দিকে মুখ করে, ফরজ নামাজের বাইরে।
ফজরের দুই রাকাত ফরজ নামাজের নিয়ত
নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা রাকয়াতাই সালাতিল ফাজরি, ফারজুল্লাহি তায়ালা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’বাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।
ফজরের দুই রাকাত ফরজ নামাজের নিয়ত আরবি
نَوَيْتُ أَنْ أُصَلِّيَ لِلَّهِ تَعَالَى رَكْعَتَيْ صَلَاةِ الْفَجْرِ، فَرْضًا، مُتَوَجِّهًا إِلَى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيفَةِ، اللَّهُ أَكْبَرُ
ফজরের দুই রাকাত ফরজ নামাজের নিয়তের অর্থ
নাওয়াইতু আন উসাল্লি লিল্লাহি তা’আলা রাকয়াতাই সালাতিল ফাজরি, ফারজুল্লাহি তায়ালা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারিফাতি, আল্লাহু আকবার।
জহরের নামাজের নিয়ত
জহরের নামাজ মোট ১০ রাকাত চার রাকাত সুন্নত এবং চার রাকাত ফরজ। প্রথমে সুন্নত চার রাকাত নামাজ পরতে হয়। এর পরে জামাতের সাথে ইমামের পিছনে ফরজ চার রাকাত পরতে হয় এবং শেষ একা একা দুই রাকাত নফল নামাজ আদাই করতে হয় । যদি কোন কারনে জামাতের সাথে নামাজ পরতে না পারেন তাহলে একাই একাই পরে নিবেন।
জহরের চার রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়ত
নাওয়াইতু আন উছাল্লি লিল্লাহি তা’আলা আরবা’ রাকা’আতি ছালাতায যুহ্রি সুন্নাতান রাসূলিল্লাহি তা’আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’বাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।
জহরের চার রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়ত আরবি
نَوَيْتُ أَنْ أُصَلِّيَ لِلَّهِ تَعَالَى أَرْبَعَ رَكَعاتٍ صَلاةَ الضُّحَى سُنَّةً رَسُولِ اللَّهِ تَعَالَى مُتَوَجِّهًا إِلَى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيفَةِ اللَّهُ أَكْبَرُ
জহরের চার রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়তের অর্থ
আমি আল্লাহ তা’আলার সন্তুষ্টির জন্য ক্বেবলামুখী হইয়া চার রাক’আত যোহরের সুন্নাত নামাজ আদায় করিতেছি। আল্লাহু আকবার।
জহরের চার রাকাত ফরজ নামাজের নিয়ত
নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা আরবাআ রাকয়াতি সালাতিজ জোহরি ফারজুল্লাহি তাআল মুতাওয়াজজিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারিফাতি আল্লাহু আকবার।
জহরের চার রাকাত ফরজ নামাজের নিয়ত আরবি
نَوَيْتُ أَنْ أُصَلِّيَ اللَّهَ تَعَالَى أَرْبَعَ رَكَعاتٍ فَرْضَ الظُّهْرِ لِلَّهِ تَعَالَى مُتَوَجِّهًا إِلَى الْكَعْبَةِ الشَّرِيفَةِ مُؤَدِّيًا مَا عَلَيَّ مِنْ فَرْضِهَا وَاجِبًا مِنْهَا تَعَالَى اللهُ أَكْبَرُ
জহরের চার রাকাত ফরজ নামাজের নিয়তের অর্থ
আমি মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য চার রাকাত জোহরের ফরজ নামাজ আদায় করার নিয়ত করলাম। মহান আল্লাহর দিকে মুখ করে কাবার দিকে মনোযোগ দিয়ে। আল্লাহু আকবার।
জহরের দুই রাকাত নফল নামাজের নিয়ত
নায়াওয়াইতু আন উসাল্লি লিল্লাহি তা’আলা রাকয়াতাইন সালাতিন নফ্লিন ৠাহরিন মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারিফাতি আল্লাহু আকবার।
জহরের দুই রাকাত নফল নামাজের নিয়ত আরবি
نويت أن أصلي لله تعالى ركعتين نفلاً ضحى مقبلاً على الكعبة المشرفة أداءً لله تعالى
জহরের দুই রাকাত নফল নামাজের নিয়তের অর্থ
আমি আল্লাহ তা’আলার জন্য দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করার নিয়ত করলাম, কাবা শরীফের দিকে মুখ করে। আল্লাহু আকবার।
আসরের নামাজের নিয়ত
ফজরের নামাজ মোট ৮ রাকাত চার রাকাত সুন্নত এবং চার রাকাত ফরজ। প্রথমে সুন্নত চার রাকাত নামাজ পরতে হয়। এর পরে জামাতের সাথে ইমামের পিছনে ফরজ চার রাকাত পরতে হয়। যদি কোন কারনে জামাতের সাথে নামাজ পরতে না পারেন তাহলে একাই একাই পরে নিবেন।
আসরের চার রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়ত
নাওয়াইতু আন উছাল্লি লিল্লাহি তা’আলা আরবা’ রাক’আত সুন্নাতাল ‘আসরি মুক্বাবিলান ‘আলা ক্বাবাতিল মা’শরিফাতি আদা’আন লিল্লাহি তা’আলা
আসরের চার রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়ত আরবি
نويت أن أصلي لله تعالى أربع ركعات سنة العصر مقبلاً على الكعبة المشرفة أداءً لله تعالى
আসরের চার রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়তের অর্থ
আমি আল্লাহ তা’আলার সন্তুষ্টির জন্য চার রাক’আত সুন্নত আসর নামাজ কেবলামুখী হয়ে আদায় করার নিয়ত করলাম।
আসরের চার রাকাত ফরজ নামাজের নিয়ত
নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া লিল্লাহি তাআলা আরবাআ রাকায়াতি সালাতিল আছরি ফারজুল্লাহি তাআলা মুতাওয়াজজিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারিফাতি আল্লাহু আকবার।
আসরের চার রাকাত ফরজ নামাজের নিয়ত আরবি
نَوَيْتُ أَنْ أُصَلِّيَ رَكْعَاتِ الْعَصْرِ أَرْبَعًا فَرْضًا لِلَّهِ تَعَالَى مُتَوَجِّهًا إِلَى الْكَعْبَةِ الشَّرِيفَةِ مُحْرِمًا مِنْ حَيْثُ كُنْتُ يَا رَبَّ الْعَالَمِينَ
আসরের চার রাকাত ফরজ নমাজের নিয়তের অর্থ
আমি মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য আসরের চার রাকাত ফরজ নামাজ আদায় করার নিয়ত করলাম। আমি কাবা শরীফের দিকে মুখ করে দাঁড়ালাম। আল্লাহু আকবার।
মাগরিবের নামাজের নিয়ত
মাগরিবের নামাজ মোট ৫ রাকাত দুই রাকাত সুন্নত এবং তিন রাকাত ফরজ। প্রথমে জামাতের সাথে ইমামের পিছনে ফরজ ৩ রাকাত পরতে হয়। যদি কোন কারনে জামাতের সাথে নামাজ পরতে না পারেন তাহলে একাই একাই পরে নিবেন। এবং তার পর দুই রাকাত সুন্নত নামাজ আদাই করবেন ।
মাগিবের তিন রাকাত ফরজ নামাজের নিয়ত
“নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা ছালাছা রাকয়াতি সালাতিল মাগরিব ফারজুল্লাহি তা’আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারিফাতি আল্লাহু আকবার।”
মাগিবের তিন রাকাত ফরজ নিয়ত আরবি
نَوَيْتُ أَنْ أُصَلِّي لِلَّهِ تَعَالَى ثَلاثَ رَكَعَاتٍ صَلاةَ الْمَغْرِبِ فَرْضًا لِلَّهِ تَعَالَى مُتَوَجِّهًا إِلَى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيفَةِ اللَّهُ أَكْبَرُ
মাগিবের তিন রাকাত ফরজ নামাজের নিয়তের অর্থ
আমি আল্লাহ তা’আলার জন্য তিন রাকাত মাগরিবের ফরজ নামাজ আদায় করার নিয়ত করলাম, কাবা শরিফের দিকে মুখ করে, আল্লাহু আকবার।
মাগিবের দুই রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়ত
নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা রাকয়াতাই সালাতিল মাগরিবি সুন্নাতু রাসূলিল্লাহি তায়ালা মুতাওয়াজজিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারিফাতি আল্লাহু আকবার।
মাগিবের দুই রাকাত সুন্নত নিয়ত আরবি
نَوَيْتُ أَنْ أُصَلِّيَ لِلَّهِ تَعَالَى رَكْعَتَيْنِ سُنَّةً مَغْرِبٍ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مُتَوَجِّهًا إِلَى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيفَةِ اللَّهُ أَكْبَرُ
মাগিবের দুই রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়তের অর্থ
আমি আল্লাহ তা’আলার জন্য দুই রাকাত মাগরিবের সুন্নত নামাজ আদায় করার নিয়ত করলাম, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর অনুসরণে, কাবা শরীফের দিকে মুখ করে। আল্লাহু আকবার।
মাগরিবের নামাজের নিয়ত
এশার নামাজ মোট ১৭ রাকাত চার রাকাত সুন্নত এবং চার রাকাত ফরজ। প্রথমে সুন্নত চার রাকাত নামাজ পরতে হয়। এর পরে জামাতের সাথে ইমামের পিছনে ফরজ চার রাকাত পরতে হয়। যদি কোন কারনে জামাতের সাথে নামাজ পরতে না পারেন তাহলে এখাই এখাই পরে নিবে। তার পর দুই রাকাত সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ ও দুই রাকাত নফল এবং তিন রাকাত বেতের নামাজ পরতে হয় ।
এশার চার রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়ত
নাওয়াইতু আন উসাল্লি লিল্লাহি তা’আলা আরবা’ রাকয়াতিন সুন্নাতিন ‘ইশায়ি রাসূলিল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারিফাতি আল্লাহু আকবার।
এশার চার রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়ত আরবি
نَوَيْتُ أَنْ أُصَلِّيَ لِلَّهِ تَعَالَى أَرْبَعَ رَكَعَاتٍ سُنَّةً عِشَاءٍ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مُتَوَجِّهًا إِلَى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيفَةِ اللَّهُ أَكْبَرُ
এশার চার রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়তের অর্থ
আমি মনে মনে উদ্দেশ্য করলাম যে, আল্লাহ তা’আলার জন্য চার রাকাত ‘ইশার সুন্নত নামাজ আদায় করব, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অনুসরণে, কাবা শরীফের দিকে মুখ করে। আল্লাহু আকবার।
এশার চার রাকাত ফরজ নামাজের নিয়ত
নাওয়াইতু আন উসাল্লি লিল্লাহি তা’আলা আরবা’ রাকয়াতিন ফারজা ‘ইশায়ি রাসূলিল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারিফাতি আল্লাহু আকবার।
এশার চার রাকাত ফরজ নামাজের নিয়ত আরবি
نَوَيْتُ أَنْ أُصَلِّيَ لِلَّهِ تَعَالَى أَرْبَعَ رَكَعَاتٍ فَرْضَ عِشَاءٍ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مُتَوَجِّهًا إِلَى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيفَةِ اللَّهُ أَكْبَرُ
এশার চার রাকাত ফরজ নামাজের নিয়তের অর্থ
আমি মনে মনে উদ্দেশ্য করলাম যে, আল্লাহ তা’আলার জন্য চার রাকাত ‘ইশার ফরজ নামাজ আদায় করব, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অনুসরণে, কাবা শরীফের দিকে মুখ করে। আল্লাহু আকবার।
এশার দুই রাকাত সুন্নতে মুয়াক্কাদা নামাজের নিয়ত
নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা রাকায়াতাই সালাতিল ‘ইশায়ি সুন্নাতে রাসূলিল্লাহি তা’আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারিফাতি আল্লাহু আকবার।
এশার দুই রাকাত সুন্নতে মুয়াক্কাদা নামাজের আরবি
اللَّهُمَّ إِنِّي أُرِيدُ أَنْ أُصَلِّيَ رَكْعَتَيْ السُّنَّةِ الْمُؤَكَّدَةِ لِلْمَغْرِبِ قُرْبَةً إِلَيْكَ فَتَقَبَّلْ مِنِّي يَا كَرِيمُ
এশার দুই রাকাত সুন্নতে মুয়াক্কাদা নামাজের নিয়তের অর্থ
হে আল্লাহ, আমি তোমার কাছে নৈকট্য লাভের জন্য এশার দুই রাকাত সুন্নত নামাজ আদায় করার ইচ্ছা করছি। তাই এটি আমার কাছ থেকে গ্রহণ করো, হে দয়ালু।
এশার দুই রাকাত নফল নামাজের নিয়ত
“নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা রাকায়াতাইন সালাতান নফলান বা’দাল ‘ইশায়ি মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারিফাতি আল্লাহু আকবার।”
এশার দুই রাকাত নফল নামাজের নিয়ত আরবি
اللّهُمَّ إِنِّي أُرِيدُ أَنْ أُصَلِّيَ نَفْلَ الْعِشَاءِ رَكْعَتَيْنِ لِلهِ تَعَالَى مُخْلِصًا لَهُ وَجْهِي وَدِينِي مُسْتَقْبِلَ الْكَعْبَةِ الشَّرِيفَةِ اتِّبَاعًا لِسُنَّةِ نَبِيِّكَ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ.
এশার দুই রাকাত নফল নামাজের নিয়তের অর্থ
হে আল্লাহ্! আমি তোমার জন্য দুই রাকাত এশার নফল নামাজ আদায় করার ইচ্ছা করছি। আমি আমার মুখ ও দ্বীনকে তোমার প্রতি একনিষ্ঠ করে, কাবা শরীফের দিকে মুখ করে, তোমার নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর সুন্নত অনুসরণ করে নামাজ আদায় করছি।
এশার তিন রাকাত বেতের নামাজের নিয়ত
আল্লাহুম্মা ইন্নি উরিদু আন অুসাল্লি বিকা সালাসা রাক’আতিন বি-ত্-তারাউইহি মিন কিয়ামি রামাদ্বানা লিল্লাহি তা’আলা হুয়াওয়া ওয়াতাকাররুবান ‘ইলাইহি মিন গাইরি ফারদিন আদা’আন লিমা আফতার’আ ‘আলাইয়্যি মিন সালাতিল লাইলি লিল্লাহি তা’আলা।”
এশার তিন রাকাত বেতের নামাজের নিয়ত আরবি
اللَّهُمَّ إِنِّي أُرِيدُ أَنْ أُصَلِّيَ بِكَ ثَلَاثَ رَكَعَاتٍ بِالتَّرَاوِيحِ مِنْ قِيَامِ رَمَضَانَ لِلهِ تَعَالَى هُوَىً وَتَقَرُّبًا إِلَيْهِ مِنْ غَيْرِ فَرْضٍ أَدَاءً لِمَا افْتَرَضَ عَلَيَّ مِنْ صَلَاةِ اللَّيْلِ لِلهِ تَعَالَى.
এশার তিন রাকাত বেতের নিয়তের অর্থ
“হে আল্লাহ! আমি তোমার জন্য রমজান মাসের রাতের নামাজ, তারাবিহর তিন রাকাত আদায় করতে চাই। এটি তোমার প্রতি ভালোবাসা ও নৈকট্য লাভের জন্য। ফরজ নামাজের বাইরে, রাতের নামাজ আদায় করার জন্য তুমি আমার উপর যে ফরজ করেছো তা পূরণ করার জন্য।”
জুম্মার নামাজের নিয়ত
জুম্মার নামাজ মোট ৬ রাকাত চার রাকাত সুন্নত এবং দুই রাকাত ফরজ । প্রথমে সুন্নত চার রাকাত নামাজ পরতে হয়। এর পরে জামাতের সাথে ইমামের পিছনে ফরজ ২ রাকাত পরতে হয়।
জুম্মার চার রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়ত
নাওয়াইতু আন উছাল্লিয়া লিল্লাহি তায়ালা আরবায়া রাকাআতি ছালাতি কাব্লাল জুমুয়াতি, সুন্নাতি রাসূলিল্লাহি তয়ালা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল্ ক্বাবাতিশ্ শারীফাতি আল্লাহু আক্বার।
জুম্মার চার রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়ত আরবি
نَوَيْتُ أَنْ أُصَلِّيَ لِلَّهِ تَعَالَى أَرْبَعَ رَكَعَاتٍ صَلَاةَ سُنَّةَ الْقَبْلَةِ لِجُمُعَةٍ مُتَوَجِّهًا إِلَى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اللَّهُ أَكْبَر
জুম্মার চার রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়তের অর্থ
নাওয়াইতু আন উছাল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা আরবা’আ রাকাআতিন ছালাতাস সুন্নাতাল কাবলাতি লিজুমু’আতি মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’বাতিশ শারিফাতি আল্লাহু আকবা ।
জুম্মার দুই রাকাত ফরজ নামাজের নিয়ত
নাওয়াইতু আন উসাল্লি লিল্লাহি তা’আলা রাক’আতাই ফারদিল জুমু’আতি মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’বাতিশ শারীফাতি আদা’আন লিমা আওজাবাল্লাহু ‘আলাইয়া মিন ফারদিল জুমু’আতি মিন গাইরি কাসদিশ শারকি বিহি আহাদান মিন খালকিহি তা’আলাল্লাহু ‘আন যালিকা ‘উলুওয়ান কবীরান আল্লাহু আকবর
জুম্মার দুই রাকাত ফরজ নামাজের নিয়ত আরবি
نَوَيْتُ أَنْ أُصَلِّيَ لِلَّهِ تَعَالَى رَكْعَتَيْ فَرْضِ الْجُمُعَةِ مُتَوَجِّهًا إِلَى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيفَةِ أَدَاءً لِمَا أَوْجَبَ اللَّهُ عَلَيَّ مِنْ فَرْضِ الْجُمُعَةِ مِنْ غَيْرِ قَصْدِ الشَّرْكِ بِهِ أَحَدًا مِنْ خَلْقِهِ تَعَالَى اللَّهُ عَنْ ذَلِكَ عُلُوًّا كَبِيرًا اللَّهُ أَكْبَرُ
জুম্মার দুই রাকাত ফরজ নামাজের নিয়তের অর্থ
আমি আল্লাহ্ তা’আলার সন্তুষ্টির জন্য এই ইমামের সাথে ইকতিদা করে ক্বেবলামুখী হয়ে দুই রাক’আত জুমার ফরজ নামাজ আদায় করার নিয়ত করলাম। আল্লাহু আকবর।